পাখি বিক্রয় করে মাসে আয় করুন ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা, krishi bangladesh





আমাদের পাখির ডিলার নিতে হলে আপনার যে সকল ডুকমেন্ট প্রয়োজন।

১। পাঁচফুট সাইজের ১ কফি ছবি।
২। ন্যানশনাল আইডি র্কাড/ জন্ম নিবন্ধন।
৩। প্রশংসা পএ/ চারিত্রিক সনদ পত্র।
৫। সকল সময় চালু থাক এমন একটি ফোন নম্বার।
৬। ডিলার র্সাভিস র্চাজ বাবদ ১০০ টাকা।
এবঙ সকল ডুকমেন্ট কালার কফি এই stsbd24@gmail.com ইমেলে পাঠাতে হবে

লাভজনক সোনালি মুরগী পালন করে কোটিপতি,01784302963





নতুন জাতের ডিম পাড়া (লেয়ার) মুরগি উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)। উদ্ভাবিত এ নতুন জাতের মুরগির নাম দেওয়া হয়েছে ‘বিএলআরআই লেয়ার স্ট্রেইন-২’ বা ‘স্বর্ণা’।
বিএলআরআই জানায়, স্বর্ণা মুরগির উদ্ভাবক মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বিএলআরআইয়ের মহাপরিচালকও। নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবনের গবেষণায় আরও রয়েছেন বিএলআরআইয়ের পোলট্রি উৎপাদন গবেষণা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মো. সাজেদুল করিম সরকার, গবেষক মো. রাকিবুল হাসান ও মো. আবদুর রশিদ।



কোয়েল পাখির বাচ্চা ব্রুডিং,কৃষি বাংলাদেশ








কোয়েলের বাচ্চা ফোটানোঃ

স্বাভাবিক নিয়মে ১৭-১৮ দিনে উপযুক্ত
পরিবেশে ডিম হতে বাচ্চা ফুটে। অবশ্য
তা প্রজাতি বা ইনকিউবেশন পদ্ধতির
উপরও নির্ভর করে। বাণিজ্যিক কোয়েল
ডিমে তা দেয় না। ফলে এদের দিয়ে

কৃত্রিম উপায়ে হাঁসের বাচ্চা উৎপাদনের বিস্তারিত তথ্য,Krishi bd



উৎপাদন-পদ্ধতি: ডিম ফোটানোর জন্য ব্যবহূত হয় স্থানীয়ভাবে ‘সিলিন্ডার’ নামে পরিচিত বিশেষ পাত্র, ডিম রাখার মাচা এবং উৎপাদিত হাঁসের ছানা রাখার জায়গা। কাঠ, বাঁশ ও টিন দিয়ে ওই বিশেষ পাত্র ও মাচা তৈরি করা হয়। এ ছাড়া প্রয়োজন হয় তুষ, হারিকেন, লেপ, রঙিন কাপড়সহ আনুষঙ্গিক কিছু উপকরণ। ডিম সংগ্রহের পর জীবাণুনাশক দিয়ে সেগুলো ধুয়ে বাছাই করে রোদে শুকানো হয়। এরপর ডিমগুলো রঙিন কাপড়ের থলেতে নির্দিষ্ট পরিমাণে ভরে সিলিন্ডারের ভেতরে রাখতে হয়। এক সিলিন্ডারে ডিম ও অন্য সিলিন্ডারে হারিকেন রেখে প্রতি তিন ঘণ্টা পর পর তাপ এবং তাপবিহীন অবস্থায় লেপ দিয়ে ঢেকে রাখা হয়। পর্যায়ক্রমে এই প্রক্রিয়া ১৭ দিন ধরে চলে। এরপর ডিমগুলো মাচার ওপর সাজিয়ে হালকা কাপড়ে ঢেকে ১১ দিন রাখা হয়। ১২ দিনের মাথায় একের পর এক ডিম ফুটে হাঁসের ছানা বেরোতে থাকে। এভাবে ডিম ফোটাতে ২৮ দিন লাগে।

কোয়েল পাখি পালন,কৃষি বাংলাদেশ,01784302963





বিভিন্ন গৃহপালিত পাখির মধ্যে সবচেয়ে ক্ষুদ্র প্রজাতি। কোয়েল পালনে কবুতরের মতো নির্দিষ্ট ঘর যেমন প্রয়োজন হয় না আবার মুরগির মতো ব্যাপক আকারের খামারেরও প্রয়োজন নেই। তাই কোয়েল পালন আজকাল অনেক ব্যাপক হয়ে উঠেছে। 

টার্কি মুরগী পালনে ভাগ্য ফিরেছে এই গ্রামবাসীর,01784302963




টার্কি পালন বাংলাদেশের জন্য নতুন সম্ভবনা ---- (পূর্ণাঙ্গ পোস্ট)
বিস্তারিত জানতে 01784302963 নাম্বারে ফোন করে যোগাযোগ করতে পারেন।
.................................................................................................
টার্কি এক সময়ের বন্য পাখী হলেও এখন একটি গৃহ পালিত বড় আকারের পাখী । এটি গৃহে পালন শুরু হয় উত্তর আমেরিকায় । কিন্ত বর্তমানে ইউরোপ সহ পৃথিবীর প্রায় সব দেশে এই পাখী কম – বেশী পালন করা হয় । বিশ্বের বিভিন্ন দেশে টার্কি পাখির মাংস বেশ জনপ্রিয় । পাখীর মাংসের মধ্যে হাস, মুরগী, কোয়েল, তিতির এর পর টার্কির অবস্থান । টার্কি বর্তমানে মাংসের প্রোটিনের চাহিদা মিটিয়ে অর্থনীতিতে অবদান রাখছে । এর মাংসে প্রোটিন বেশী , চর্বি কম এবং আন্যান্য পাখীর মাংসের চেয়ে বেশী পুষ্টিকর ।পশ্চিমা দেশ গুলতে টার্কি ভীষণ জনপ্রিয় । তাই সবচেয়ে বেশী টার্কি পালন হয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানি,