হাঁসের খাদ্য তৈরি করুন নিজেই,কৃষি বাংলাদেশ
সুষম খাদ্য তৈরির নিয়ম নিচে দেয়া হলো-
প্রতি
১০০ ভাগ খাবারের মধ্যে-
গম
- ৩০ ভাগ;
ধান
ভাঙ্গা - ৪০ ভাগ;
কালো
তিল খোল - ১০ ভাগ;
সয়াবিন
খোল - ১০ ভাগ;
শুঁটকি
মাছের গুঁড়ো - ৮ ভাগ;
ঝিনুক
ভাঙ্গা - ২ ভাগ।
ভিটামিন
এ, বি২, ডি৩, ই, কে প্রতি
১০০ কেজি খাবারের ১০ গ্রাম মেশাতে হবে।এবং প্রতি কুইন্টাল হিসেবে কোলিন ক্লোরাইড
দিতে হবে ৫০ গ্রাম। হাঁস ৬_৮ সপ্তাহ হলে গমের পরিমান কমিয়ে
ছত্রাক মুক্ত মেশানো যেতে পারে। কোলিন ক্লোরাইড যেমন দিতে হবে
বৃদ্ধির জন্য তেমনি ককসিডিয়া রোড় বন্ধ করার জন্য দিতে হবে ককসিডিওস্ট্যাট।
ককসিডিওস্ট্যাট
দিতে হবে হাঁসের ১২ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত। মেশাবার হার
প্রতি ১০০ কেজি খাবারের জন্য ৫০ গ্রাম। হাঁসকে গুগলি দিলে শুঁটকি মাছের
পারিমান কমিয়ে দিতে হবে। এতে খাবারের দাম ও কমে যাবে।
প্রতি
১০০ ভাগ খাবারের মধ্যে-
গম
- ৩০ ভাগ;
ধান
ভাঙ্গা - ৪০ ভাগ;
কালো
তিল খোল - ১০ ভাগ;
সয়াবিন
খোল - ১০ ভাগ;
শুঁটকি
মাছের গুঁড়ো - ৮ ভাগ;
ঝিনুক
ভাঙ্গা - ২ ভাগ।
ভিটামিন
এ, বি২, ডি৩, ই, কে প্রতি
১০০ কেজি খাবারের ১০ গ্রাম মেশাতে হবে।এবং প্রতি কুইন্টাল হিসেবে কোলিন ক্লোরাইড
দিতে হবে ৫০ গ্রাম। হাঁস ৬_৮ সপ্তাহ হলে গমের পরিমান কমিয়ে
ছত্রাক মুক্ত মেশানো যেতে পারে। কোলিন ক্লোরাইড যেমন দিতে হবে
বৃদ্ধির জন্য তেমনি ককসিডিয়া রোড় বন্ধ করার জন্য দিতে হবে ককসিডিওস্ট্যাট।
ককসিডিওস্ট্যাট
দিতে হবে হাঁসের ১২ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত। মেশাবার হার
প্রতি ১০০ কেজি খাবারের জন্য ৫০ গ্রাম। হাঁসকে গুগলি দিলে শুঁটকি মাছের
পারিমান কমিয়ে দিতে হবে। এতে খাবারের দাম ও কমে যাবে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)